Header Ads

বান্দরবানের স্বর্ণ মন্দির

  


বান্দরবানের স্বর্ণ মন্দির 


অন্য সব এলাকার মতো বালাঘাটায় পাহাড়, বনবনানী, বনফুল ও জনপদের মানুষের ঘরবাড়ি  ও জীবনজীবিকার প্রাণচাঞ্চল্য আপনার দৃষ্টিকে আকর্ষণ করবে। বিশেষ করে বনফুলরা আপনার মন ভুলাবে তাদের বর্ণালী মাধুর্য্য দিয়ে।

বান্দরবানের জনপদ সাধারণভাবে টিলাময় হতে পাহাড়ময় হলেও এলাকা হতে এলাকা কিছুটা হলেও ভিন্নতর। বান্দরবানের বুদ্ধ ধাতু জাদিকেই আমরা সবাই স্বর্ণ মন্দির বা গোল্ডেন টেম্পলে হিসাবে জানি।

অপরূপ সুন্দর টেম্পলটি বান্দরবান শহরের চার কিলোমিটার দূরে বালাঘাটায় দুশো ফুট উঁচু একটি পাহাড়ের উপর নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণ শৈলী রূপ মাধুর্য্যের কারণে এটি এখন বান্দরবান একটি অন্যতম আইকন। 

ঢাকা বিশ্ববিদালয়ের আইন বিষয়ের গ্রাজুয়েট উচহ্লা মঞ্চযোৎ মহাথেরোর উদ্যগে দুইহাজার সালে এটি নির্মিত।  এনি বান্দরবানের বোমাং রাজা কে এস প্রু চৌধুরীর ছোটভাই। বৌদ্ধ প্রাচীন মতবাদের অন্যতম  'থেরাভাদায়' বিশ্বাসীদের নীতি নৈতিকরার কীর্তি হিসাবে মন্দিরটি বান্দরবনের পাহাড়ি জনপদে অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। 

বান্দরবানের স্থানীয় অধিবাসীরা ছাড়াও দেশ বিদেশের বহু বৌদ্ধ পুণ্যার্থী সৌর্ধর্য্য পিয়াসী পর্যটকরা এটি দেখতে আসেন।  মন্দিরটির ভেতরে রয়েছে গৌতম বুদ্ধের জীবন অনুসারীদের দর্শন ভিত্তিক অনেক সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য শিল্প।


আরাকানি স্থাপত্ব কৌশলে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার অন্য সব স্থাপনার মিশেলে নির্মিত ধর্মীয় স্থাপনাটি বাংলাদেশের মারমা উপজাতীয়দের একটি তীর্থস্থান।

বেশিরভাগ স্থাপত্য উপকরণ সোনালী রঙের।  সোনালী ড্রাগনের উপর বৃহদাকার একটি ঘন্টা এর প্রধান একটি আকর্ষণীয় সৃষ্টি।  বুদ্ধ মূর্তিটি এশিয়ার বৃহৎ কীর্তি গুলোর অন্যতম। চোখ ধাঁধানো মাধুর্য্যে আপনি হারিয়ে যেতে পারবেন মন্দিরে এলে। গাড়ি অথবা সিঁড়ি মাড়িয়ে পায়ে হেটে আপনি দেখা পাবেন দুশো ফুট উঁচু শোভাময়ী পাগোটাটির। 

মন্দিরের ভেতরে রয়েছে বুদ্ধ ধর্মের গুরু গৌতম বুদ্ধের  প্রদর্শিত ধর্মীয় রীতি নীতি এবং ভক্তদের সাথে সাক্ষাৎ বিনিময়ের কিছু মূর্ত চিত্র। যদিও এগুলো চিত্রকরের হাতে আঁকা, ভেতরের এ সব দৃশ্যগুলো আপনাকে নিয়ে যাবে বুদ্ধ যুগের ধর্মীয় ভাবধারায়।

কি নির্মাণ শৈলী কি সৌন্ধর্য্যের সুষমায়, বান্দরবানের স্বর্ণ মন্দিরটি নিমিষেই আপনার মন কেড়ে নেবে।মন্দিরবাদীর ওপর হতে চার দিকের মনোরম পাহাড়ি শোভা তো আপনার নিম্ন বাড়তি আয়োজন। পাহাড় চূড়াছড়া বা পাহাড়ি ঝর্ণা, উঁচু গাছের চূড়া, ঝোপঝাড়ের বাঁকা টান বনফুলের রঙিন হাসির পাগল করা মোহ আপনাকে তলিয়ে নেবে নৈসর্গের অতল তলে।


 

Like other localities of Bandarban, you will find amazing views of hills, forests, wild flowers and local people’s livelihood at Banlaghata. In particular, you will be amazed by the variety of color of the wild flowers. With a common feature of small to high hills, each locality of Bandarban has specific and particular characteristics in respects of physiographic and livelihood nature.  ‘Buddha Dhatu Jadu’ of Bandarban is popularly known ‘Shorno Mondir’. This Buddhist temple was built in 2000, four kilometers away from Bandarban town at Balaghata Due to its adorable architectural views, it is now one of the icons of Bandarban. One Dhaka Univ. Law Graduate named ‘U Pannya Jota (Birth name: U Saw Hla), the younger brother of Bomang King of Bandarban K S Pru Choudhuri (an Agri-Economist). Following the school of thoughts ‘Theravada’, this temple has been built which is one of the most beautiful sights of Bandarban. Besides local people, many tourists and beauty lovers along with Buddhist worshippers gather here to visit this adorable temple. In side the temple, there many adorable arts and architectures regarding the life of Goutom Buddha and meeting with his desciples Most of the components are of golden colour. Besides having big sized statues,  paving a golden colored dragon with a large bell is the main attraction in this temple. You would lose your mind in a pretty puzzle while you are on this temple. Using a car or on foot, you will have to climb 200 ft. road or upstairs to reach this place.

Mixed with South-Asian style, this temple was built following Arakinese architectural ethics.  Inside the temple, you will find many arts and pictures relating to the religious rituals as directed by Buddha and scenes of meeting with his deciples.Although, these are either arts or architectural works, these will take you to the world of Buddha and his religious arena.The temple’s eye catching beauty will engage you keeping mind in to the deep of its shines.  The hill sights around this temple from its peak platform will be extras for you

 Hilltops, Tall tree tops, mountain fountains, jungle and wild flowers will attract you with their amazing beauties from the temple top.

 

নিয়ে এলাম আপনাদেরকে মোরগ ফুলের রাজ্যে

তবে এগোলো বুনো নয়, পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পার্বত্য কর্তৃপক্ষ সযতনে রাস্তা সাজাতে এগুলো লাগিয়েছে

 

ফুল প্রকৃতির সুন্দরতর প্রধান  প্রতীক   ফুল যেন প্রকৃতির শরীরে রঙিন সব গহনা। 

বান্দরবানের রাস্তার দুপাশে বন বাদারেও অজস্রফুলের দখলদারি।  বুনো হলেও সৌন্দর্য্যের দিক হতে ওরা মোটেও ফেলনা নয়। 

 

বান্দরবানের পিচঢালা রাস্তার দুপাশ লতা গুল্ম ঝোপে ঠাসা

ঝোপ ঝড়ের বয়সী পাতাগুলো হলুদ বর্ণ ধারণ করে।  ঝোপ ঝড়ের নানান রং দিতে এদের ভূমিকাও কম নয়।

 

লতা গুল্মে ধরে আছে গুচ্ছ গুচ্ছ ফুল।  যেন  সৌন্দের্য্যের এক মোহনীয় পসরা। কোনটি সাদা, কোনটি লাল, কোনটি বেগুনি। বান্দরবানের সবুজ প্রকৃতি নানান বৈচিত্রের এক অপূর্ব মিশেল। 

 

বান্দরবানের রাস্তার দুপাশে নানান বাহারি ফুলের মেলার মাঝে বাহারি শুভ্রতা সংখ্যায় আধিপত্যের দিক হতে কাশফুল যেন রাজ্যপাটের রাজা। পাহাড়ি বাতাসের তোরে  আন্দোলিত কাশফুল স্বাগত জানায় পথচারীদেরকে  প্রতিনিয়ত।   

 

বান্দরবানের পথে পথে আপনি দেখতে পাবেন নানান বর্ণের  হরেক রকম ফুল।  যেন নানান বৈচিত্রের নানান মননের রঙিন বাহার

হরেক রকম গাছ গাছালিতে আরোহন করে আছে হরেক রকম ফুল।  বৈচিত্রময়ী রং ছড়িয়ে ওরা যেন দীপ্তি ছড়াচ্ছে শুধুমাত্র আপনার মনকে রঙিন করে দিতে।  

Video link:

https://www.youtube.com/watch?v=RKaLk2uDK8M

No comments

Powered by Blogger.